Visit Youtube Visit Our Youtube Channel!
Latest Post:👉
Loading......Wait...... Please..........

Income Tax at a Glance - আয়কর রিটার্ন, ছাড় ও হিসাব

Income Tax at a Glance – আয়কর রিটার্ন, ছাড় ও হিসাব| Web Tech Info
  • আয়কর (Income Tax) হলো সরকার কর্তৃক ব্যক্তিগত বা প্রতিষ্ঠানের আয়ের ওপর ধার্য একটি বাধ্যতামূলক কর, যা দেশের অর্থনীতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ রাজস্ব উৎস। এটি দেশের অবকাঠামো, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, ও অন্যান্য সরকারি সেবা পরিচালনায় ব্যয় হয়। বাংলাদেশে নির্দিষ্ট সীমার বেশি আয় হলে সেই ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে আয়কর প্রদান করতে হয়। তবে অনেকেই আয়কর সংক্রান্ত নিয়মকানুন, কর হিসাব, ছাড় (exemptions) এবং রিটার্ন জমা দেওয়ার পদ্ধতি সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা রাখেন না। এই আর্টিকেলে আমরা আয়করের খুঁটিনাটি তথ্যসহ, করদাতার দায়িত্ব ও সুবিধাগুলো সহজভাবে ব্যাখ্যা করব—যাতে আপনি নিজের আয়কর বিষয়ক কাজগুলো আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে নিজেই সম্পন্ন করতে পারেন।

    Income Tax Slab & Rates Assesment Year 2025-2026 - ( Income Tax at a Glance )

    Income Slab
    Rate
    Tax
    First 3,50,000
    0%
    0
    Next 1,00,000
    5%
    5000
    Next 4,00,000
    10%
    4000
    Next 5,00,000
    15%
    75,000
    Next 5,00,000
    20%
    1,00,000
    Next 20,00,000
    25%
    5,00,000
    Rest above 5,00,000
    30%
    As per amount
    অনেক করদাতা রয়েছেন যারা শেষ মুহূর্তে—প্রায় এক সপ্তাহ বাকি থাকতে—রিটার্ন দাখিল করতে আসেন। অথচ আয়কর রিটার্ন কোনো সাধারণ তথ্য পূরণের কাজ নয়; এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ আর্থিক নথি, যার প্রতিটি সংখ্যার পেছনে বিশ্লেষণ থাকে, দায়িত্ববোধ থাকে।

    রিটার্ন দাখিলের আগে প্রয়োজন হয় সময়সাপেক্ষ নানা ওয়ার্কিং, হিসাব মেলানো, বিনিয়োগ যাচাই, আয় বিশ্লেষণ। আর ঠিক যখন কাজটা গুছিয়ে শেষ করতে চাই, তখনই দেখা দেয় তাড়াহুড়ো, চাপ, এমনকি সার্ভার সমস্যাও। সারাদেশের হাজার হাজার করদাতা যখন একযোগে অনলাইন প্ল্যাটফর্মে কাজ করেন, তখন সার্ভারের ধীর গতি অস্বাভাবিক নয়।

    এই অযাচিত ভোগান্তি এড়াতে সঠিক পরিকল্পনা ও সময় ব্যবস্থাপনাই সবচেয়ে কার্যকর পন্থা। রিটার্ন জমার সময়সীমা জুলাই মাস থেকেই শুরু হয়—তাই দেরি না করে আগেভাগে রিটার্ন প্রস্তুত ও দাখিল করাই বুদ্ধিমানের কাজ।

    আয়কর রেয়াত (Income Tax Rebate) এর পরিমাণ নির্ধারনের সূত্র

    করদাতার কর রেয়াত নির্ধারণ করতে হলে নিম্নোক্ত তিনটি উপাদান বিবেচনায় নিতে হয়:

    • মোট আয়ের ৩%
    • ষষ্ঠ তফসিলের অংশ ৩ অনুসারে করদাতার মোট বিনিয়োগ ও অনুদানের ১৫%
    • ১০ লক্ষ টাকা

    কর রেয়াতের পরিমাণ হবে উপরের তিনটির মধ্যে যেটি সর্বনিম্ন, অর্থাৎ – “যাহা কম হবে”


    কর রেয়াতের হিসাব – উদাহরণসহ

    মোট আয়: ৬,০০,০০০ টাকা

    বিনিয়োগের পরিমাণ: ১৫,০০,০০০ টাকা

    প্রযোজ্য তিনটি রেয়াত সীমা:

    • মোট আয়ের ৩%: ৬,০০,০০০ × ৩% = ১৮,০০০ টাকা
    • বিনিয়োগের ১৫% (কিন্তু সর্বোচ্চ ১০ লক্ষ পর্যন্ত): ১০,০০,০০০ × ১৫% = ১,৫০,০০০ টাকা
    • সীমা: ১০,০০,০০০ টাকা (সর্বোচ্চ রেয়াত সীমা)
    উপসংহার: তিনটি রেয়াত সীমার মধ্যে যেটি সর্বনিম্ন, সেটিই প্রযোজ্য হবে।
    সুতরাং, করদাতার প্রাপ্য রেয়াত: ১৮,০০০ টাকা
    মোট আয়ের সংজ্ঞা:
    কর অব্যাহতি প্রাপ্ত আয়, হ্রাসকৃত করহার প্রযোজ্য আয়, অংশীদারি ফার্ম থেকে প্রাপ্ত শেয়ার আয় এবং চূড়ান্ত করদায় প্রযোজ্য আয় বাদ দিয়ে পরিগণিত আয়কে মোট আয় হিসেবে ধরা হবে।

    সর্বোচ্চ কর কমাতে কত টাকা বিনিয়োগ করবো?

    কর রেয়াত নির্ণয়ের প্রক্রিয়া জানা থাকলে যেমন সঠিক কর পরিশোধ নিশ্চিত করা যায়, তেমনি সর্বোচ্চ কর রেয়াত সুবিধা পেতে হলে বিনিয়োগ পরিকল্পনাও পূর্ব থেকেই ঠিক করে নেওয়া উচিত। এই হিসাবটি একেবারে সহজ—আপনার বার্ষিক মোট আয়ের ২০% পর্যন্ত কর রেয়াতযোগ্য বিনিয়োগ করলে আপনি সর্বোচ্চ রেয়াত সুবিধা পেতে পারেন। তবে মনে রাখতে হবে, এখানে "মোট আয়" বলতে বোঝায় কর অব্যাহতি প্রাপ্ত আয় (যেমন: পেনশন, প্রভিডেন্ট ফান্ড), হ্রাসকৃত করহার প্রযোজ্য আয় (যেমন: হাঁস-মুরগির খামার, মৎস্য চাষ), এবং ন্যূনতম কর প্রযোজ্য আয় (যেমন: সঞ্চয়পত্র বা ব্যাংক সুদের আয়) বাদ দিয়ে পরিগণিত আয়। অর্থাৎ, আপনার প্রকৃত করযোগ্য আয় থেকে ২০% বিনিয়োগ করলেই কর রেয়াতের সর্বোচ্চ সীমা ছোঁয়া সম্ভব, যা আপনাকে একটি সুচিন্তিত ও কার্যকর কর পরিকল্পনায় সহায়তা করবে।


    উদাহরণস্বরূপ, মি. নাহিয়ান একজন স্বনির্ভর ব্যবসায়ী। অর্থবছরজুড়ে তিনি ব্যবসা থেকে ১২ লক্ষ টাকা, বাড়িভাড়া থেকে নীট আয় ২.৫ লক্ষ টাকা এবং জমি বিক্রির মাধ্যমে মূলধনী লাভ হিসেবে ৮ লক্ষ টাকা অর্জন করেন। একই সঙ্গে, তিনি সঞ্চয়পত্রের সুদ থেকে ১.২ লক্ষ টাকা, মৎস্য খামার থেকে ৭০ হাজার টাকা এবং আইটি ফ্রিল্যান্সিং থেকে আরও ৪ লক্ষ টাকা আয় করেন। এখন প্রশ্ন হচ্ছে—তিনি কর রেয়াতের সর্বোচ্চ সুবিধা পেতে কত টাকা বিনিয়োগ করবেন? কর আইনের বিধান অনুযায়ী, বিনিয়োগের পরিমাণ নির্ধারণের জন্য করযোগ্য মোট আয় হিসাব করতে হবে যেখানে কর-অব্যাহতি প্রাপ্ত আয় (যেমন: সঞ্চয়পত্র সুদ), হ্রাসকৃত করহার প্রযোজ্য আয় (যেমন: মৎস্য খামার) এবং চূড়ান্ত কর প্রযোজ্য আয় (যেমন: মূলধনী লাভ) **বাদ** দিতে হয়। সেক্ষেত্রে, মি. নাহিয়ানের করযোগ্য মোট আয় হবে: ব্যবসা আয় ১২ লক্ষ + বাড়িভাড়া আয় ২.৫ লক্ষ + আইটি ফ্রিল্যান্সিং আয় ৪ লক্ষ = মোট ১৮.৫ লক্ষ টাকা। এই আয়ের ২০% অর্থাৎ ৩,৭০,০০০ টাকা পর্যন্ত তিনি কর রেয়াতযোগ্য খাতে বিনিয়োগ করলে, তার রেয়াতের সর্বোচ্চ সুবিধা নিশ্চিত হবে।

    Find out more about Nikola Tesla from Wikipedia.


    Continue.................

  • যেসব সেবার ক্ষেত্রে VAT কর্তন করতে হবে।

    ক্রম কোড বর্ণনা হার (%)
    01S০০২.০০করপোরেট ও ক্যাটারিং সার্ভিস15%
    02S০০৩.১০মোটর গাড়ীর গ্যারেজ ওয়ার্কশপ10%
    03S০০৩.২০ডকইয়ার্ড10%
    04S০০৪.০০নির্মাণ সংস্থা 7.5%
    05S০০৭.০০বিজ্ঞাপনী সংস্থা 15%
    06S০০৮.১০ছাপাখানা15%
    07S০০৯.০০নিলামকারীসংস্থা15%
    08S০১০.১০ভুমি উন্নয়ন সংস্থা 3%
    09S০১০.২০ ভবন নি্মাণ সংস্থা ক) ১-১৬০০ বর্গ পর্যন্ত ২%
    খ) ১৬০১ বর্গ পর্যন্ত হইতে তদূর্ধ্ব ৪.৫%
    গ) পুণঃ রেজিস্ট্রেশন ক্ষেত্রে ২%
    10S০১৪.০০ইন্টেন্ডিং সংস্থা 15%
    11S০২০.০০জরিফ সংস্থা 15%
    12S০২১.০০প্ল্যান্ট বা মূলধনী যন্ত্রপাতি ভাড়া প্রদানকারী সংস্থা15%
    13S০২৪.০০ আসবাবপত্রের বিপনন কেন্দ্র
    (ক) উৎপাদন পর্যায়ে ৭.৫%
    খ) বিপণন পর্যায়ে (শো-রুম) (উৎপাদন পর্যায়ে ৭.৫% হারে মূসক পরিশোধের চালানপত্র থাকা সাপেক্ষে, অন্যথায় ১৫%)।
    ৭% / ৫%
    14S০২৮.০০কুরিয়ার (Courier) ও এক্সপ্রেস মেইল সার্ভিস15%
    15S০৩১.০০ পণ্যের বিনিময়ে করযোগ্য পণ্য মেরামত বা সার্ভিসিং-এর কাজে নিয়োজিত ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান বা সংস্থা10%
    16S০৩২.০০কনসালটেন্সি ফার্ম ও সুপারভাইজরি ফার্ম15%
    17S০৩৩.০০আড়তদার / ইজারাদার 15%
    18S০৩৪.০০অডিট এন্ড একাউন্টিং ফার্ম15%
    19S০৩৭.০০যোগানদার (Procurement Provider)5%
    20S০৪০.০০সিকিউরিটি সার্ভিস10%
    20S০৪৩.০০টেলিভিশন ও অনলাইন সম্প্রচার মাধ্যমে অনুষ্ঠান সরবরাহকারী1৫%
    21S০৪৫.০০আইন পরামর্শক15%
    22S০৪৮.০০ পরিবহন ঠিকাদার
    (ক) পেট্রোলিয়ামজাত পণ্য পরিবহনের ক্ষেত্রে — ৫%
    (খ) অন্যান্য পণ্য পরিবহনের ক্ষেত্রে— ১০%
    5% / 10%
    23S০৪৯.০০যানবাহন ভাড়া প্রদানকারী15%
    24S০৫০.১০আর্কিটেক্ট, ইন্টেরিয়র ডিজাইনার বা ইন্টেরিয়র ডেকোরেটর15%
    25S০৫০.২০গ্রাফিক ডিজাইনার15%
    26S০৫১.০০ইঞ্জিনিয়ারিং ফার্ম15%
    27S০৫২.০০শব্দ ও আলোক সরঞ্জাম ভাড়া প্রদানকারী15%
    28S০৫৩.০০বোর্ডসভায় যোগদানকারী15%
    29S০৫৪.০০উপগ্রহ চ্যানেলের মাধ্যমে বিজ্ঞাপন প্রচারকারী15%
    30S০৫৮.০০চার্টার্ড বিমান বা হেলিকপ্টার ভাড়া প্রদানকারী15%
    31S০৬০.০০নির্মিত পণ্যের ক্রেতা5%
    32S০৬৫.০০ভবন, মেঝে ও আঙ্গিনা পরিষ্কার বা রক্ষণাবেক্ষণকারী সংস্থা10%
    33S০৬৬.০০লটারী টিকেট বিক্রয়কারী10%
    33S০৬৭.০০ইমিগ্রেশন উপদেষ্টা15%
    34S০৭১.০০অনুষ্ঠান আয়োজক15%
    35S০৭২.০০মানব সম্পদ সরবরাহ বা ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠান15%
    36S০৯৯.১০তথ্য-প্রযুক্তি নির্ভর সেবা (Information Technology Enabled Services)5%
    37S৯৯.২০অন্যান্য বিবিধ সেবা15%
    38S৯৯.৩০স্পন্সরশিপ সেবা (Sponsorship Services)15%
    39S০৯৯.৬০ক্রেডিট / ব্র্যান্ড রেটিং এজেন্সী15%

    Find out more about Isaac Newton from মূল্য সংযোজন কর ও সম্পূরক শুল্ক আইন, ২০১২( ২০১২ সনের ৪৭ নং আইন )


FAQ ( Frequently Asked Questions ) প্রশ্নঃ উত্তরঃ :

উত্তরঃ ▷ আয়কর হলো সরকার কর্তৃক আরোপিত একটি বাধ্যতামূলক কর যা একজন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের আয়ের উপর ধার্য করা হয়। এই অর্থ সরকারের রাজস্বে জমা হয় এবং দেশের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজে ব্যয় করা হয়।

উত্তরঃ ▷যাদের বার্ষিক আয় সরকার কর্তৃক নির্ধারিত করযোগ্য আয়ের সীমা অতিক্রম করে, তাদের আয়কর দিতে হয়। এছাড়া, কিছু পেশা বা ব্যবসার ক্ষেত্রে করযোগ্য আয় সীমা থাকুক বা না থাকুক, তাদের রিটার্ন দাখিল বাধ্যতামূলক হতে পারে।

উত্তর ▷ বাংলাদেশের বর্তমান অর্থবছরের (২০২৩-২৪) অনুযায়ী, সাধারণ ব্যক্তি শ্রেণির করদাতার জন্য করমুক্ত আয়সীমা ৩,৫০,০০০/- (তিন লক্ষ পঞ্চাশ হাজার) টাকা। নারী ও ৬৫ বছর বা তার বেশি বয়সী করদাতার জন্য ৪,০০,০০০/- (চার লক্ষ) টাকা। প্রতিবন্ধী ব্যক্তির জন্য ৪,৭৫,০০০/- (চার লক্ষ পঁচাত্তর হাজার) টাকা এবং যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধার জন্য ৫,০০,০০০/- (পাঁচ লক্ষ) টাকা।

উত্তর ▷ সাধারণত, ব্যক্তি শ্রেণির করদাতাদের জন্য প্রতি বছর ৩০শে নভেম্বরের মধ্যে আয়কর রিটার্ন জমা দিতে হয়, যা "কর দিবস" নামে পরিচিত। তবে, বিশেষ পরিস্থিতিতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এই সময়সীমা বাড়াতে পারে।

উত্তর ▷আয়কর রিটার্ন জমা না দিলে নিম্নলিখিত শাস্তি বা জরিমানা হতে পারে:

জরিমানা:

কর দিবস (৩০শে নভেম্বর) এর মধ্যে রিটার্ন দাখিল না করলে, শেষ তারিখের পর প্রতিদিন ৫০ টাকা এবং সর্বনিম্ন ১,০০০ টাকা জরিমানা হতে পারে।

অতিরিক্ত সরল সুদ (Surcharge):
যদি কোনো করদাতার করযোগ্য আয় থাকে কিন্তু তিনি নির্ধারিত সময়ের মধ্যে রিটার্ন দাখিল না করেন, তাহলে বকেয়া করের উপর প্রতি মাসে ২% হারে অতিরিক্ত সরল সুদ (Surcharge) আরোপিত হতে পারে। আইনগত ব্যবস্থা: বারবার নোটিশ দেওয়ার পরও রিটার্ন দাখিল না করলে বা মিথ্যা তথ্য প্রদান করলে, আয়কর আইন অনুযায়ী জেল ও জরিমানার মতো কঠোর আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হতে পারে।

সেবা প্রাপ্তিতে বাধা:
অনেক সরকারি ও বেসরকারি সেবা (যেমন, ব্যাংক ঋণ, ট্রেড লাইসেন্স নবায়ন, গাড়ি রেজিস্ট্রেশন) গ্রহণের জন্য টিআইএন (Taxpayer Identification Number) এবং ট্যাক্স রিটার্ন জমার প্রমাণপত্র (Acknowledgement Receipt) প্রয়োজন হয়। রিটার্ন জমা না দিলে এসব সেবা পেতে সমস্যা হতে পারে।

জ্ঞান বিজ্ঞানের উৎকর্ষ আমাদের প্রভাবিত করে। আলোকিত করে। প্রযুক্তি আর জ্ঞানের সেই অসীম সম্ভাবনা আমাদের প্রতিদিনের জীবনকে নতুন করে গড়ে তোলে। Web Tech Info-র লক্ষ্য, এই আলোকে পাঠকের কাছে পৌঁছে দেয়া । সেই লক্ষেই সব কিছু, এক জায়গায়—বাংলায়।
✅ আশা করি,
এরকম আরও গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল পেতে আমাদের
"Web Tech Info ব্লগ সাইটটি"

Follow দিয়ে রাখুন অথবা হোম পেজটি বুকমার্ক করে রাখতে পারেন।

Admin Photo Admin পরিচিতি

জাকির হোসেন একজন প্রযুক্তি বিষয়ক ব্লগার, কনটেন্ট নির্মাতা ও ওয়েব ডেভেলপার। তিনি প্রযুক্তি, অনলাইন আয়, ডিজিটাল নিরাপত্তা, ব্লগিং এবং এসইও বিষয়ক লেখা নিয়ে ZakirZone.com ব্লগ পরিচালনা করছেন ২০১৫ সাল থেকে।


  • সম্পাদক ও প্রকাশক: Web Tech Info এর পক্ষে Md Zakir Hossain
  • অভিজ্ঞতা: ১০+ বছর 🔍 ব্লগিং ও 💻 ফ্রিল্যান্সিং
  • লক্ষ্য: বাংলাভাষী পাঠকদের জন্য মানসম্মত প্রযুক্তিগত কনটেন্ট সরবরাহ করা

📧 যোগাযোগ: contact@zakirzone.com
🌐 ওয়েবসাইট: www.zakirzone.com


🎯 আমার অন্যতম লক্ষ্য হচ্ছে 💚 নতুন কিছু শেখা এবং সেই জ্ঞান অন্যদের সঙ্গে শেয়ার করা। আমি বিশ্বাস করি, শেখার কোনো শেষ নেই — আর তথ্য শেয়ার করার মাধ্যমে আমরা একে অপরের উন্নয়নে অবদান রাখতে পারি।

আমার অভিজ্ঞতা ও আগ্রহকে কাজে লাগিয়ে আমি ZakirZone.com ব্লগটিকে একটি তথ্যবহুল ও মানসম্মত প্ল্যাটফর্মে পরিণত করার সর্বাত্মক চেষ্টা করছি। এখানে আমি মূলত প্রযুক্তি, অনলাইন আয়, ব্লগিং, ডিজিটাল নিরাপত্তা, ফ্রিল্যান্সিং, এসইও এবং ওয়েব ডেভেলপমেন্ট বিষয়ক প্রাকটিক্যাল ও বাস্তবভিত্তিক গাইড, পরামর্শ ও টিপস প্রকাশ করে থাকি।

আমার লক্ষ্য শুধু লেখা নয়, বরং এমন কনটেন্ট তৈরি করা যা একজন সাধারণ ব্যবহারকারী থেকে শুরু করে নতুন ব্লগার বা প্রযুক্তি উৎসাহী ব্যক্তি কার্যকরভাবে কাজে লাগাতে পারেন। তথ্যের সত্যতা, প্রয়োগযোগ্যতা এবং সহজবোধ্য উপস্থাপনাই আমার ব্লগের প্রধান বৈশিষ্ট্য।

"সহজ বাংলায় জ্ঞানের মাধ্যমে জীবনে পরিবর্তন আনুন 💡"

স্বত্ব ©️ Web Tech Info | সম্পাদক ও প্রকাশক: জাকির হোসেন | সকল স্বত্ব সংরক্ষিত।

👉 Post a Comment 💬 এখানে লিখে আপনার মতামত দিতে পারেন, আমরা শুনতে আগ্রহী! ..... 📝

0 Comments