২০২৫ সালে অনলাইনে আয়ের ট্রেন্ড ও জনপ্রিয় মাধ্যম
- 🟢 How to make money online
- 🟢 How to make money from home
- 🟢 How to make money offline
- 🟢 Earning money from online
অনলাইন ইনকাম ( Online Income ) এর বেশ জনপ্রিয় এবং অনেক কার্যকরী পদ্ধতি। যদি আপনার লেখালেখি করার আগ্রহ থাকে, তাহলে ব্লগিং করে আপনি খুব সহজেই Online এ Income করতে পারেন।
অথবা আপনার দক্ষতার থাকার পাশাপাশি উপস্থাপন করার যোগ্যতা থাকলে ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করে Online হতে টাকা Income করতে পারবেন।
তাছাড়াও আপনার যে বিষয়ে আগ্রহ, জ্ঞান বা অভিজ্ঞতা আছে সে বিষয়ে ফ্রিল্যান্সিং ( Freelancing ) করেও Online এ Income করতে পারবেন বর্তমানে আমাদের দেশের অসংখ্য লোক Online এ Income করছেন। সে জন্য নতুনরা অনুপ্রাণিত হয়ে Online এ Income করার চেষ্টা করছে। আবার কেউ কেউ অনলাইনে ইনকাম বাংলাদেশী সাইট থেকে করে সহজে পেমেন্ট পেতে চাইছেন।
আজকে আমরা Online এ Income করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিবো।
Online এ Income করার জন্য শুধুমাত্র আপনার মেধা, শ্রম ও সময়ের প্রয়োজন। আপনি এই তিনটি জিনিস সঠিকভাবে কাজে লাগাতে পারলে শুধুমাত্র একটি ল্যাপটপ ও ইন্টারনেট কানেকশনের মাধ্যমে ঘরে বসে অনলাইনে আয় করতে পারবেন।
আপনি হয়ত বিশ্বাস করতে চাইছেন না! কোন সমস্যা নেই। আমি উদাহরনের মাধ্যমে দেখিয়ে দেব কিভাবে ঘরে বসে অনলাইনে ( Make Money Online from Home ) আয় করতে হয়? এ রকম আমার আপনার অনেক বন্ধু বান্ধব আছে যারা ঠিক একইভাবে বিভিন্ন সামজিক যোগাযোগের সাইটে চ্যাট করে প্রতিদিন ঘন্টার পর ঘন্টা সময় পার করে দিচ্ছে।
আপনি যদি হিসাব করে দেখেন, আপনি প্রতিদিন গড়ে কতটুকু সময় ইন্টারনেট ব্যবহার করে পার করছেন, তাহলে বেশীরভাগ লোকই বলবে ২-৩ ঘন্টা। তাহলে আপনি কি ভাবছেন এ সংখ্যা বছরে কততে গিয়ে দাড়াচ্ছে। বছরে অন্তত ১০০০-১২০০ ঘন্টা পার করছেন ইন্টারনেটে বিভিন্ন সমাজিক যোগাযোগ এর সাইটে চ্যাট করে।
কিন্তু একবারও কি আপনি নিজের কাছে প্রশ্ন করেছেন যে, আপনার এ মূল্যবান সময়গুলো ব্যয় করে আপনি কি পেয়েছেন? আমিত নির্ধিদ্বায় বলতে পারি এর শুরু থেকে শেষ অব্দি শুধু শূন্য আর শূন্য।
Make Money Online from Home | অনলাইনে টাকা আয় করার সেরা উপায় ।
আপনি একজন ছাত্র, গৃহিনী কিংবা চাকরিজীবি যাই হয়ে থাকেন না কেন, আপনার লেখা-পড়া বা কাজের ফাঁকে কিংবা চাকরির পাশাপাশি অবসর সময়ের ২/৩ ঘন্টা ব্যয় করে মাসে মোটামুটি ভালোমানের স্মার্ট এমাউন্ট অনলাইনে আয় করতে সক্ষম হবেন।
এ ক্ষেত্রে আপনার চাকরি কিংবা লেখা পড়ায় কোন ধরনের ব্যাঘাত ঘটবে না। আপনার মূল প্রফেশন ঠিক রেখেও সামান্য সময় ব্যয় করে অনলাইন হতে টাকা আয় করে নিতে পারবেন।
- লেখাটি শুধু তাদের জন্যই -
- ১।
যারা পড়ালেখা বা চাকরির পাশাপাশি অনলাইন থেকে
সত্যিই ইনকাম করতে চায় - ২।
যারা অনেক
ধৈর্য্যশীল। - ৩।
যারা কঠর
পরিশ্রমী।
অনলাইনে ইনকাম করার ১৫ টি উপায়
আজ আমরা অনলাইনে আয় সম্পর্কিত কি কি সব জানতে পারি চলুন দেখে নিই।
ব্লগ সাইট থেকে কীভাবে টাকা উপার্জন করবেন?
🟢 ব্লগ (Blog) সম্পর্কে প্রাথমিক আলোচনা ।
ব্লগ কি ? What Is Blog ?
ইন্টারনেট জগতে “ব্লগ” এর বয়স ১৫ পার হয়েছে। Blog শব্দটির আবির্ভাব Weblog
থেকে। পিটার মহলজ নামে এক ব্যাক্তি Weblog শব্দটিকে ভেঙ্গে দুই ভাগ করেন- Web এবং Blog, এর পরই সারা বিশ্বব্যাপী Blog বা ব্লগ জনপ্রিয় হতে শুরু করে।
ব্লগ হল এক ধরনের অনলাইন ব্যক্তিগত দিনলিপি বা ব্যক্তিকেন্দ্রিক পত্রিকা।
আমি আপনাকে জানিয়ে রাখি ব্লগের সাহায্যে কোন ব্যক্তি তার নিজস্ব অভিজ্ঞতা, ইনফর্মেশন, জ্ঞান এগুলি অন্যদের সাথে শেয়ার করতে পারে।
🟢 এবার ব্লগ নিয়ে মূল আলোচনায় আসা যাক !!
অনলাইনে ঘরে বসে আয়ের অন্যতম জনপ্রিয় মাধ্যম হলো ব্লগিং (blogging).
গুগলের এই জনপ্রিয় মাধ্যমে আপনি প্রকাশ করতে পারেন নিজের লিখনি প্রতিভা , ভালো লেখা কারণে গুগল এডসেন্স থেকে হতে পারে ভালো মতো আয় যা হতে পারে আপনার সারা জীবনের স্থায়ী উপার্জনের ক্ষেত্র।
তাই আমরা অনেকেই নিজের নামে ব্লগ ওয়েবসাইট ( Blog Website )
বানাতে চাই । অনেকেই আছে যারা শুধু শখের বসে ব্লগ ওয়েবসাইট বানাতে চায় ।
আপনি জানলে অবাক হবেন, আপনার এই শখের ব্লগ ওয়েবসাইটটি আপনার আয়ের উৎস হয়ে থাকবে । এই ব্লগ ওয়েব সাইটের মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন হাজারো ডলার ।
তবে ব্লগ ওয়েবসাইটটিতে প্রথমে আপনাকে একটু কষ্ট করতে হবে ।
উদাহরণ হিসেবে আমরা অনেকের নাম বলতে পারি যারা ব্লগিংয়ে পেশা হিসাবে নিয়ে আজ প্রতিষ্ঠিত।
আমরা কম বেশি সবাই ব্লগ বা ওয়েব ব্লগ শব্দটির সাথে পরিচিত। আবার আমরা মানুষ স্বাভাবিক ভাবেই আত্মপ্রচার ও সাফল্যের প্রত্যাশী।
অনলাইন ফ্রিল্যান্সিংয়ের ক্ষেত্রে ব্লগিং হচ্ছে দ্রুত প্রসারমান ও সম্ভাবনাময় একটি ক্ষেত্র।
ইন্টারনেটে মত প্রকাশ, বিভিন্ন ধরনের তথ্য শেয়ার ও ডেইলি লাইফের নানান দিক নিয়ে আলোচনা করার অন্যতম একটি জনপ্রিয় স্থান হলো ব্লগিং (Blogging)।
ব্লগার হলো একটি ফ্রি ব্লগিং প্লাটফর্ম।
যেখানে আপনি কোন রকম হোস্টিং ছাড়াই ব্লগিং করতে পারবেন। পরবর্তীতে প্রফেশনাল ব্লগিং করতে চাইলে একটি কাস্টম ডোমেইন অ্যাড করে, ব্লগিং করা যাবে।
অন্যান্য ব্লগিং প্লাটফর্ম ওয়ার্ডপ্রেসের মধ্যে আপনাকে অবশ্যই হোস্টিং ক্রয় করতে হবে।
আপনার যদি কোনও ব্লগ বা সাইট থাকে – বা এইরকম কিছু শুরু করার কথা ভেবে থাকেন – তাহলে জেনে রাখুন যে আপনার কাছে এখনও উপার্জন করার সুবিধা আছে।
সে দিক থেকে ব্লগারে চাইলে ব্লগিং করে উপার্জন করা যাবে। তেমন একটা ইনভেস্টমেন্টের প্রয়োজন পড়ে না।
ব্লগিং করে কি আসলেই টাকা আয় করা যায়?
আপনি কি ব্লগিং করে কিংবা ব্লগে আর্টিকেল শেয়ার করে অনলাইন থেকে অর্থ উপার্জন করতে চাচ্ছেন? তাহলে আপনি এই বিষয়ের জন্য নিজেকে একা ভাববেন না।
তবে আপনি যদি বেশী পরিমানে টাকা উপার্জন করতে চান তাহলে আপনি ব্লগিং প্রফেশন হিসেবে বেছে না নিলেও পার্ট টাইমের ফাকে এর পেছনে অনেক সময় ব্যয় করতে হবে।
কিভাবে ব্লগিং করে টাকা উপার্জন করবেনঃ
অনলাইন থেকে টাকা উপার্জনের বিভিন্ন প্রন্থা রয়েছে। আপনাকে প্রথমে বেছে নিতে হবে আপনি কোন উপায়ে করতে চান।
কিভাবে ব্লগিং ( Blogging )শুরু করবেন ? HOW-TO-CREATE-BLOG
ব্লগিং করতে প্রথমেই আপনাকে নির্দিষ্ট ব্লগ সাইটে একটি ব্লগএ্যাকাউন্ট খুলতে হবে।
বর্তমানে কিছু জনপ্রিয় ব্লগিং সাইট এর মধ্যে গুগলের ব্লগার ( Blogger.Com ) অথবা ( Wordpress.Com ) অন্যতম।
একাউন্টিং ফ্রীল্যানসিং ( Accounting Freelancing )
বাংলাদেশ থেকে অনেকেই বিভিন্ন সেক্টরে ফ্রিল্যান্সিং করলেও Accounting & Bookkeeping sector এ freelancer খুব ই কম,কিন্তু উন্নত দেশ গুলোতে প্রচুর Bookkeeper এর চাহিদা আছে,
১. ডাবল এন্ট্রি
২. ব্যাংক রিকনসিলিয়েশন
৩. ট্রায়াল ব্যালান্স
৪. ভ্যাট একাউন্ট
৫. একাউন্টিং সাইকেল।
আরেকটি বিষয় এ লেখা থেকে এমন কোন ম্যাসেজ আমি দিতে চাচ্ছি না যাতে মনে হয় এ প্রফেশনে আসলে আপনি রাতারাতি লাখ লাখ টাকা কামাবেন। আর দশটি পেশার মত ই এটি একটি পেশা মাত্র।
এখন জনপ্রিয় বা ইউজার ফ্রেন্ডলী কিছ প্রোগাম হল
1. Quick Book online
2. Xero
3. kashflow
4. Sage
5. Freshbook
এর মধ্য QB এবং XERO er এর গ্রাহক সংখ্যা প্রায় যথাক্রমে ২ লক্ষ এবং ১ লক্ষ।
এখন প্রশ্ন হল কি শিখবেন, কোথায় শিখবেন।
যদি প্রয়োজন হয় কারও কাছে শিখতে পারেন। তবে ভাল অপশন হচ্ছে তাদের ওয়েবসাইট থেকে শিখা।
1. Xero.com
2. Intuit.com
দুটোই এক মাসের জন্য ফ্রি একাউন্ট দেয়। সেখানে প্রচুর ভিডিও আছে,দেখবেন এবং ফ্রি একাঊন্টে প্র্যাক্টিস করবেন।
✅ সহজভাবে বলতে বোঝায়, Search Engine-এ যে পদ্ধতির মাধ্যমে আপনি আপনার ওয়েবসাইটকে সার্চ এঞ্জিন-এর প্রথম পৃষ্ঠায় নিয়ে আসার জন্য যে প্রযুক্তিগত কৌশল ব্যবহার করে থাকেন সেই প্রযুক্তিগত কৌশল কেই বলা হয় (SEO) বা Search Engine Optimization ।
SEO সম্পর্কে সমস্ত তথ্য এবং Important লিঙ্ক দেওয়ার চেষ্টা করবো ।
( In Shaa’ Allah “যদি আল্লাহ ইচ্ছা করেন” (If Allah wills)
✅ আমরা যদি SEO-কে তিন ভাগে ভাগ করি তাহলে, বুঝতে সুবিধে হবে।
যেমন :
✅ ১। অন পেজ এস ই ও (On-Page SEO)
✅ ২। অফ পেজ এস ই ও (Off-Page SEO)
✅ ৩। টেকনিকাল। (Technical SEO)
অনপেজ SEOএর মধ্যে যেগুলা রয়েছেঃ
✅ ওয়েবসাইটের টাইটেল বা নাম
✅ ওয়েবসাইটের মেটা ডেসক্রিপশন বা বিবরণ
✅ ওয়েবসাইটের ম্যাটা কিওয়ার্ড ট্যাগ
✅ ওয়েবসাইটে ব্যবহৃত ছবিগুলোর টাইটেল বা নাম
✅ ওয়েবসাইটে ব্যবহৃত ছবিগুলোর অল্ট ট্যাগ
✅ ওয়েবসাইটে ব্যবহৃত ছবিগুলোর ক্যাপশন
✅ ওয়েবসাইটের বিভিন্ন পেজের মধ্যে অন্ত:সংযোগ
✅ ওয়েবসাইটের সাথে অন্য ওয়েবসাইটের বহি:সংযোগ সংযোগকৃত শব্দ ইত্যাদি
অফপেজ SEO এর মধ্যে যেগুলা রয়েছেঃ
✅ সোশ্যাল শেয়ার বা সামাজিক সাইটগুলোতে আলোচনা
✅ ব্যাকলিংক বা অন্য ওয়েবসাইটের সাথে সংযোগের সংখ্যা ইত্যাদি
টেকনিক্যাল SEO এর মধ্যে যেগুলা রয়েছেঃ
✅ সাইট স্পিড
✅ মোবাইল-ফ্রিয়ান্ডলিনেস
✅ ইনডেক্সিং
✅ ক্রাউলাবিলিটি
✅ সাইট আর্কিটেকচার
✅ স্ট্রাকচার্ড ডাটা
✅ সিকিউরিটি
এই বিষয়গুলো নিশ্চিত করে ওয়েবসাইটকে সার্চ ইঞ্জিনের কাছে দৃষ্টিগোচর করার কাজটিই এসইও'র মূল কাজ পরিগণিত হয়। তাই সোজা বাংলায় SEO হলো কোনো কিছুকে প্রমট ( Promote ) করা।
ইউটিউব চ্যানেল খুলে আয়
ভিডিও শেয়ারিং প্লাটফর্ম ইউটিউবের জনপ্রিয়তা প্রতিনিয়ত বেড়েই চলছে।
এখানে ইউটিউব থেকে আয়ের কিছু উপায় তুলে ধরা হলো:
ইউটিউব থেকে আয়ের প্রধান উৎস বিজ্ঞাপন।
এর অর্থ আপনি আপনার ইউটিউব চ্যানেলটিকে বিজ্ঞাপন দাতাদের ব্যবহার করতে দেবেন এবং পরিবর্তে আপনি তাদের থেকে টাকা পাবেন।
অর্থাৎ আপনার ইউটিউব ভিডিওর শুরুতে বা মাঝে বিজ্ঞাপনদাতারা তাঁদের বিজ্ঞাপন দেখাবেন আর আপনি ইউটিউব থেকে রোজগার করবেন।
ইউটিউবের মাধ্যমে বিপুল সংখ্যক মানুষের কাছে পৌঁছে যাওয়ার সুযোগ তৈরি হয়।
তাই বিজ্ঞাপনদাতাদের কাছে ইউটিউব আজ এক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও কার্যকরী মাধ্যম।
এখন ইউটিউবে অনেকটা সময় কাটিয়ে অনেকের মাথায়ই প্রশ্ন আসে, ইউটিউব থেকে কীভাবে আয় করা সম্ভব? এখানে ইউটিউব থেকে আয়ের কিছু উপায় তুলে ধরা হলো-
ইউটিউব থেকে আয় করতে প্রথমেই লাগবে একটা ইউটিউব চ্যানেল। গুগল একাউন্টের মাধ্যমে প্রথমে আপনাকে একটা ইউটিউব চ্যানেল খুলতে হবে।
ইউটিউব চ্যানেল বিনা মূল্যেই খোলা যায়। আপনি কোন ধরনের ভিডিও ছাড়তে চান এইটা ঠিক করে ব্রান্ড বা আপনার বিজনেসের নামে ইউটিউব চ্যানেল খুলতে হবে।
এছাড়া, চ্যানেল মেম্বারশিপ, সুপার চ্যাট, পণ্য বিক্রি, ইউটিউব প্রিমিয়াম ইত্যাদি বিভিন্নভাবেই ইউটিউব থেকে টাকা রোজগার করা সম্ভব।
এখন উপায়ের কথা বলি
1. বিজ্ঞাপন থেকে আয়:
2. অ্যাফিলিয়েট লিংকের মাধ্যমে আয়:
3. নিজেদের পণ্য বিক্রয় করে আয়:
4. ডোনেশন:
5. স্পন্সরশিপের মাধ্যমে আয়:
ইনকামের শর্ত ও যোগ্যতা
টাকা ইনকাম করার যোগ্য করে তুলার শর্ত হল :
1. চ্যানেলে অন্ততপক্ষে ১০০০ জন সাবস্ক্রাইবার থাকতে হবে।
2. শেষ ১২ মাসে চ্যানেলের ৪,০০০ ভ্যালিড পাবলিক ওয়াচ আওয়ার থাকতে হবে।
3. আপনার ইউটিউব চ্যানেলের সঙ্গে একটি গুগল অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট সংযুক্ত থাকতে হবে।
এডসেন্স একাউন্ট: এরপর গুগল থেকে এডসেন্স একাউন্ট খুলতে হবে।
এডসেন্স একাউন্ট খুলতে প্রয়োজন একটি গুগল একাউন্ট, ফোন নাম্বার ও ঠিকানা, যার সাথে আপনার ব্যাংক একাউন্ট যুক্ত আছে এবং সাইটের সাথে এডসেন্স যোগ করা।
ওয়াচ টাইম হলো আপনার ইউটিউব চ্যানেলের ভিডিও কতজন দর্শক দেখছে।
ইউটিউব অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট এপ্রুভ করবেন যেভাবে
১. প্রথমেই আপনার একটি Gmail Account লাগবে। আপনার সঠিক ইনফর্মেশন দিয়ে একটি Gmail Account তৈরি করে নিন।
২. ইউটিউব.কম গেলে আপনার জিমেইল এর নামে একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি হয়ে যাবে। এখন প্রথম কাজ শেষ। এখন পরের কাজ-
1. Click On Your Avatar>Creator Studio>Channel>Advanced এ যান। আপনার Country বাংলাদেশ থেকে ইউনাইটেড স্টেট্স এ পরিবর্তন করুন।
2. Channel>Status and Features এ আপনার চ্যানেল ভেরিফাই করুন।
3. Enable Monetization. স্টেপসগুলো অবলম্বন করে Enable করে নিন।
4. ১৫ মিনিটের দীর্ঘ ভিডিও আপলোড করার জন্য Longer Videos Enable করে নিতে পারেন।
5. Channel>Monetization>How will be i get paid এ ক্লিক করুন। স্টেপসগুলো অবলম্বন করুন এবং আপনার সঠিক বেক্তিগত ইনফর্মেশন দিয়ে অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট তৈরি করে নিন।
এখন আপনার নিজের ভিডিও বানান এবং তা মনেটাইজ করে ইউটিউব থেকে ইনকাম করুন।বিঃদ্রঃ
অ্যাডসেন্স এ অ্যাপ্লাই করার আগে ২-৩টা Unique ভিডিও আপলোড করে নিলে আপনার আপ্প্রভ পেতে কোন সমস্যা হবে না।
ওয়েব ডিজাইন করে আয়
ওয়েব ডিজাইন কি? ( Web Dasign )
ওয়েব ডিজাইন মানে হচ্ছে একটা ওয়েবসাইট দেখতে কেমন হবে বা এর সাধারন রূপ কেমন হবে তা নির্ধারণ করা।
কেনো আমরা ওয়েব ডিজাইন শিখবো
আপনি কেন ওয়েব ডিজাইন শিখবেন? ওয়েব ডিজাইন এবং ডেভোপ্লমেন্ট কি? কি কি শেখা লাগে? কিভাবে শুরু করবেন তার সব কিছু পাবেন এই লেখাটিতে আসা করি লেখাটি আপনার জন্য হেল্পফুল হবে।
কি কি শিখতে হবে ? ওয়েব ডিজাইন শিখতে কি কি লাগে ?
ওয়েব ডিজাইন বিভিন্ন পরিপ্রেক্ষিতের উপর নির্ভর করে মোটামুটি কয়েক ধরনের ল্যাঙ্গুয়েজ এবং স্ক্রিপ্ট ব্যবহার করে করা হয়ে থাকে আবার শুরুতে ফটোশপ ব্যাবহার করে প্রথমে এটার ঘটন নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। এদের মধ্যে বহুল ব্যবহৃত গুলো নিচে আলোচনা করা হল –
এইচটিএমএল (HTML):
HTML একটি Markup Language. যেকোন Browser কোন একটা Site এর Viewer হিসেবে যা দেখতে পায় তা HTML দিয়ে নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। এটি কোন Programming Language নয়,
আনন্দের ছলে HTML শিখুন ( HTML Tutorial Through w3schools)
সিএসএস (CSS):
CSS মানে হলো Cascading Style Sheet. এটি নির্ধারণ করে দেয় Browser যে content HTML দ্বারা প্রদর্শিত হবে সেটা দেখতে কেমন হবে। অর্থাৎ লেখাটার Font কত বড় হবে।
পাশে কতটুকু জায়গা খালি থাকবে। একটা লেখা থেকে আরেকটার দূরত্ব কতটুকু হবে, এটির রঙ কি হবে Background কি হবে, এমনকি সর্বশেষ CSS3 দিয়ে Content Animation ও যুক্ত করা যায়।
আনন্দের ছলে CSS শিখুন ( CSS Tutorial Through w3schools)
জাভাস্ক্রিপ্ট/জেকুয়েরি (javascript/jQuery):
এই দুটোকে মূলত Programming Language এর কিছুটা কাছাকাছি ধরা যায়। মূলত দু,টি জিনিসের কাজ একি তবে jQuery হচ্ছে Javascript এরই একটা রূপ যা Site এ Javascript ব্যবহারকে অনেকটাই সহজ করে।
আনন্দের ছলে শিখুন ( Javascripts/JQuery Tutorial Through w3schools)
আর Bootstrap হলো খুবই জনপ্রিয় একটি HTML, CSS, and Javascript framework যা দিয়ে একটি Responsive (Mobile, Tab, Desktop Pc, Laptop ইত্যাদি) Website (তৈরী করা যায়।
এরপর যখন আপনি নিজেকে একজন Web Site Developer হিসেবে তৈরি করতে চাইবেন বা একটি Dynamic Site তৈরী করতে চাইবেন তখন আপনাকে PHP/MySql জানতে হবে।
এখানে PHP একটি Scripting Language এবং MySql একটি Database Platform.
PHP web development এর জন্য খুবই জনপ্রিয় একটি Scripting Language যা সম্পূর্ণ Free এবং Open Source (Server Side). উপোরক্ত এসব কাজ ভালভাবে শিখে দক্ষতা অর্জন করে আপনিও নেমে পড়তে পারেন উচ্চ আয়ের এই সম্মানজনক পেশায়।
শুধু মনে রাখতে হবে, আগে ভাল করে কাজ শিখতে হবে এবং তার পর Professional হিসেবে কাজ শুরু করতে হবে।
মূলত কাজ শুরু করতে এই কয়েকটি ল্যাঙ্গুয়েজে দক্ষতা এবং বাস্তব কাজে ব্যবহার করার যোগ্যতা অর্জন করলেই হবে।
তবে এই ধরনের কাজে অভিজ্ঞতা একটি চলমান প্রক্রিয়া। উত্তরোত্তর নতুন অনেক কিছু শিখে নিজেকে আরও প্রফেশনাল আরও যোগ্য ওয়েব ডিজাইনার করে তুলতে হবে।
ওয়েব ডিজাইনের চাহিদা
আয় সম্ভাবনা কেমন
ওয়েব ডিজাইন শিখতে কি কি লাগে
এটি নির্ভর করবে আপনি নিয়মিত কত সময় চর্চা করবেন। এছাড়া আপনার মেধার উপরও অনেকটা নির্ভর করবে।
একজন ওয়েব ডিজাইনারের মাসিক আয় কেমন?
আমাদের দেশে অভিজ্ঞতা ছাড়া বা স্বল্প অভিজ্ঞ ওয়েব ডিজাইনারের আনুমানিক গড় আয় মাসিক ৳২৫,০০০ টাকা।
ওয়েব ডিজাইন আর ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর মধ্য পার্থক্য কী?
Web Design মানে হচ্ছে একটা ওয়েবসাইট দেখতে কেমন হবে বা এর সাধারন রূপ কেমন হবে তা নির্ধারণ করা।
গ্রাফিক্স ডিজাইনার করে আয়
গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখে অনলাইন থেকে আয় এটা অনেক সহজ।
বর্তমানে আমাদের দেশে গ্রাফিক্স ডিজাইন পেশা হিসেবে খুবই জনপ্রিয় হয়েছে ।
ডিজিটাল মার্কেটিং করে আয়
সোজা এবং সহজ ভাবে বললে, digital marketing হলো এমন এক আধুনিক প্রযুক্তি যেখানে, ইন্টারনেট ও ইন্টারনেটে থাকা বিভিন্ন সাধন গুলি ব্যবহার করে বিভিন্ন পণ্য (product) বা সার্ভিস (service) গুলির মার্কেটিং বা প্রচার অনলাইনে করা হয়।
উদাহরণ স্বরূপে,
আপনি ইন্টারনেটে বিভিন্ন ওয়েবসাইট, ব্লগ গুলিতে ভিসিট করার পর, সেখানে বিভিন্ন ধরণের বিজ্ঞাপন অবশই দেখেন হয়তো।
তাছাড়া, YouTube এ যেকোনো ভিডিও দেখার সময়, ভিডিওর প্রথম দিকে বা যেকোনো সময় আমাদের কিছু পণ্য (product) বা সার্ভিস এর বিজ্ঞাপন দেখানো হয়।
এখন, এইযে অনলাইনে ইন্টারনেটের মাধ্যমে, পণ্যের প্রচার বা মার্কেটিং করার এই প্রক্রিয়াটাকেই বলা হয় ডিজিটাল মার্কেটিং।
এবং, এখনের সময়ে এই digital marketing এর প্রক্রিয়া অনেক জনপ্রিয়।
কারণ এভাবে, অনলাইন ইন্টারনেটে করা মার্কেটিং এর প্রচুর লাভ রয়েছে।
ডিজিটাল মার্কেটিং প্রকৃতপক্ষে সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে অন লাইন পদ্ধতিতে দ্রব্যের বাণিজ্যিকীকরন।
জনপ্রিয় ডিজিটাল বিপণন চ্যানেলগিুলি হল :
ইমেল – বিপণন
পে পার ক্লিক (Pay Per Click Advertising – PPC)
সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন (Search Engine Optimization – SEO)
ডিসপ্লে বিজ্ঞাপন (Display Advertisement)
সোসাল মিডিয়া মার্কেটিং (Social Media Marketing -SMM)
কনটেন্ট মার্কেটিং (Content Marketing)
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং (Affiliate Marketing)
অন লাইন পাবলিক রিলেশন (Online Public Relation)
ডিজিটাল মার্কেটিং এর সাধন গুলি কি কি ?
ডিজিটাল মার্কেটিং করার মূলত ৪ টি মুখ্য সাধন আমাদের কাছে রয়েছে।
1. Google ads বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে। এটাকে বলা হবে, search engine marketing.
2. Social media marketing. এখানে মূলত Facebook, Instagram এবং Twitter এর মাধ্যমে অনলাইন মার্কেটিং করা হয়।
3. Email marketing. ইমেইল এর মাধ্যমে মার্কেটিং।
4. Video marketing. YouTube এর মত video platform গুলিতে ভিডিওর মাধ্যমে মার্কেটিং করা।
তাহলে আশা করছি যে ডিজিটাল মার্কেটিং কি, এই বিষয়ে আমি আপনাদের সম্পূর্ণটাই বুঝিয়ে বলতে পারলাম।
এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় । প্রোডাক্টের সুপারিশ করে টাকা উপার্জন করুন
আপনি কি অনলাইনে আয় করতে চান? আপনি যদি অনলাইনে আয় করার উদ্দেশ্যে এফিলিয়েট মার্কেটিং/Affiliate Marketing সম্পর্কে জানতে এসে থাকেন তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন।
এফিলিয়েট মার্কেটিং কি?
প্রথমে জেনে নিন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি? আমরা কেন এফিলিয়েট মার্কেটিং/Affiliate Marketing নিয়ে কাজ করব?
কন্টেন্ট রাইট করে আয়
অনলাইনে কাজ করার আরেকটি জনপ্রিয় মাধ্যম হল কনটেন্ট রাইটিং।
বিস্তারিতভাবে বলতে গেলে
ই-মেইল মার্কেটিং করে আয়
ফেসবুকে ভিডিও আপলোড করে আয়ঃ
ফেসবুকে ভিডিও আপলোড করে বা লাইভ করে টাকা ইনকাম করা যায় ।
শর্ত সেটা হলোঃ
৪। ৩০০ জন মানুষ দেখতে হবে ।
এই শর্তগুলি পুরন হলেই আপনি এডব্রেকস সুবিধার জন্য আবেনদ করতে পারবেন।!
এপস ডেভলপ করে আয়
স্মার্টফোন ছাড়া তো ডিজিটাল পৃথিবী চিন্তা করা যায় না। প্রতিটি মানুষের হাতে অ্যান্ড্রয়েড বা আইওএস ফোন। এই ফোনগুলো এপস ছাড়া অচল।
সোস্যাল মিডিয়া মার্কেটিং করে আয়
সোশ্যাল মিডিয়া মারকেটিং হচ্ছে,(Social Media Marketing)
আপনার পণ্য বা সেবা ডিজিটাল প্লাটফরমের মাধ্যমে প্রচার করা।
(Facebook, YouTube, Instagram, Twitter, Etc..)
ব্যাবহার করে আপনার ব্যাবসার ব্রান্ড ভ্যালু তৈরি করা,ব্যাবসার বিক্রয় বাড়ানো , আপনার সার্ভিস সম্পের্কে অডিয়েন্স বা মানুষকে জানানো ,আপনার টার্গেটেড কামস্টারের কাছে আপনার সেবা বা পন্য পৌছে দেয়ার পদ্বতি।
সোস্যাল মিডিয়া ম্যানেজার
আপনি যদি আপনার বেশিরভাগ সময়ে সোশ্যাল মিডিয়াতে ব্যয় করে থাকেন, তাহলে চাইলে আপনার ব্যয় করা সেই সময় টুকুতে একজন সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার হিসেবে নিজের ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে পারেন।
1. প্রতিষ্ঠানের পণ্য বা সার্ভিসকে সোশ্যাল মিডিয়াতে কীভাবে উপস্থাপন করা যায়, সে ব্যাপারে পরিকল্পনা বানানো
2. পণ্য, সার্ভিস বা প্রতিষ্ঠানের সোশ্যাল মিডিয়া পেইজের কন্টেন্ট তৈরি ও সেগুলো নিয়মিত পোস্টিং করা হচ্ছে কি না, সে ব্যাপারে তদারকি করা
3. সোশ্যাল মিডিয়া পেইজের কন্টেন্ট পারফরম্যান্স নিয়মিত পরীক্ষা করা
4. সোশ্যাল মিডিয়া পেইজের কন্টেন্ট ক্রিয়েটর, এডিটর ও কাস্টমার সাপোর্ট কর্মীদের প্রয়োজনীয় নির্দেশনা ও প্রশিক্ষণ দেয়া
5. সোশ্যাল মিডিয়াতে ক্যাম্পেইন চালানোর জন্য বাজেট ও কাজের পদ্ধতি ঠিক করা
6. সোশ্যাল মিডিয়া ক্যাম্পেইনের অগ্রগতি পর্যবক্ষেণ করা ও এর উপর রিপোর্ট তৈরি করা
7. সেলস ও মার্কেটিং বিভাগের অন্যান্য কর্মী ও সিনিয়র কর্মকর্তার সাথে যোগাযোগ রাখা
1. সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং সম্পর্কিত গভীর জ্ঞান
2. সোশ্যাল মিডিয়াতে আলোচিত বিষয়গুলো পর্যবেক্ষণ করার ক্ষমতা
3. বাংলা ও ইংরেজি – দুই ভাষাতেই ভালো যোগাযোগ করতে পারা
4. বিশ্লেষণী ক্ষমতা
5. দল পরিচালনা করার দক্ষতা
6. ব্যবসায়িক ধারণা
ফ্রিল্যান্সিং (freelancing) করে আয়
ফ্রিলান্সিং হল বাড়ি থেকে বা যে কোন স্থান থেকে কম্পিউটার দ্বারা ইন্টারনেট সংযোগের মাধ্যমে যেকোনো জায়গার …সে নিজের দেশই হোক কিংবা বিদেশের কোন কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে পাওয়া কাজকে তাদের নির্দেশিত নিয়ম অনুযায়ী একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সম্পন্ন করে তাদের কাছে জমা দিতে হবে।
মুদ্দা কথা হল : নিজের মেধা ও অভীজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে অনলাইনে বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের সাথে চুক্তির মাধ্যমে অনলাইনে কাজ করে টাকা আয় করাকে ফ্রিল্যান্সিং বলা হয়।
ফ্রিল্যান্সিং কেন করবেন –
যে কেউ তার দক্ষতা এবং পছন্দ অনু্যায়ী কাজ বেছে নিয়ে কাজ করতে পারেন।
ফ্রিল্যান্সিং এ কি কি কাজ করতে হয় –
➣ গ্রাফিক ডিজাইনিং (Graphics Designing)
➣ ওয়েবসাইট ডেভলপার / কোডার / প্রোগ্রামার (Web Development)
➣ App ডেভলপমেন্ট (Mobile App Development)
➣ সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (SEO)
➣ কন্টেন্ট রাইটিং (Content Writing)
➣ ভিডিও এডিটিং (Video Editing)
➣ রাইটার বা কপিরাইটার (Writer or Copy Writer)
➣ ট্রান্সলেটর (Translator)
➣ এসইও প্রফেশনাল (SEO [Search Engine Optimization])
ফ্রীল্যান্সিং কীভাবে, কোথায় থেকে শুরু করতে পারি?
ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার গড়তে আপনাকে অনেক কিছু জানতে হবে।
আপনি যদি এ কাজ গুলোর একটিও ভালো মত না পারেন, তাহলে আপনার কাছে যে বিষয়টা ভালো লাগে এমন একটা কাজ শিখে নিতে পারেন।
কি কি শিখা উচিত ?
আগে যে কোন একটা বিষয়ে দক্ষ হতে হবে। এরপর অনলাইন মার্কেটপ্লেস গুলতে একটু সময় দিতে হবে।
কোন সাইটে কাজ করা শুরু করব ?
ফ্রিল্যান্সিং করার সেরা ওয়েবসাইটসমূহ
1. আপওয়ার্ক (Upwork)
2. ফাইভার (Fiverr)
3. ফ্রিল্যান্সার (Freelancer)
4. পিপল পার আওয়ার (Peopleperhour)
5. নাইনটি নাইন ডিজাইন ( 99designs)
6. গুরু (Guru)
7. বিল্যান্সার( Belancer)
সংশয়ে! আছেন পারবেন কিনা ?
ভয়কে জয় করে , কাজের জন্য বিড করুন, নিয়মিত করবেন।
সফল ফ্রিল্যান্সার হওয়ার উপায়
সফল ফ্রিল্যান্সার হওয়ার মূল চাবিকাঠি, আপনি যে কাজ করছেন সে বিষয়টিতে যথাযথভাবে পারদর্শী হয়ে ওঠা।
১। দক্ষতা অর্জন
২। সময়ের সঠিক ব্যবহার
৩। ঠিক কাজটি নির্বাচন করা
৪। পোর্টফলিও উপস্থাপনা
৫। কমিউনিকেশন স্কিল
৬। নতুন কিছু শেখা
৭। ব্যাংক স্টেটমেন্ট
কিভাবে অনলাইন কাজগুলো শিখবো
অনলাইনে কাজ শেখার বিভিন্ন মাধ্যম আছে।শুরুতে আপনাকে একটা সময় হিসাব করতে হবে,প্রতিদিন আমি ৩,৪ঘন্টা এই কাজ শেখাতে সময় দেব। আর এটা শেখার জন্য আমি ৮মাস অন্তত সময় নিব।
0 Comments